Sunday, September 25, 2011

Kolkata Metro Board Meet

I attended the Board meeting of the Kolkata East West Metro under the Chairmanship of new Govt of India Secretary Dr Sudhir Krishna. Executive Director of Railway Board Mr Rajib Chowdhury was also there. Among other things it was decided that the shares of EW Metro would be given over to the Railway Ministry. But till all the formalities are completed, the project work would go on as per schedule.
* * *
About the Garia-Airport Metro link that will pass through New Town, HIDCO, there is an article in today's Times of India. Here is it:

10 comments:

  1. Dear Sir,
    With all the initiatives being taken for turning NewTown into a fast moving zone; care should be taken for pedestrian crossings and safety as well. Also, there should be arrangements for smooth traffice movements at junctions.

    If I may suggest, Bangalore municipal corporation's Magic Box system was a huge hit for being very cost effective. Also, NewJersey USA has jug-handle system - that can be effective as well. I have used both these features as a motorist and trust me, it's quite scientific and cost-effective. Articles/ videos on the same are readily available on the internet.
    Likewise, pedestrian safety could be ensured by installing subways (Bangalore has a number of them; and they are monitored by cops to ensure that people actually 'use' them.) and/or sky-walks.

    Best Regards,
    Sowmik Sengupta

    ReplyDelete
  2. Yes, I'll certainly look at them..I am searching options for state-of-the-art signalling and communication systems. We have already ordered a new set of signals and road markings.
    Meanwhile, here's another link for the metro in new town (see page 3):
    http://115.248.217.9/Sakalbela/2011/sep/240911/240911.html

    ReplyDelete
  3. DDA has an Unified Traffic and Transportation Integrated Planning and Engineering Centre (UTTIPEC), created by amending the DDA Act. As per the gazette notification, all transportation projects/transport engineering solutions in Delhi by any agency having road engineering/infrastructure implication would require clearance of UTTIPEC.
    UTTIPEC has done some great research work on guidelines for pedestrian and street design, MRTS connectivity, road markings, transit oriented development etc., which have been adopted in many cases in Delhi. These are available at http://www.uttipec.nic.in. We tried to use some of these for our pilot studies for dispersal planning around EW Metro stations. On their site, one can even see the detailed drawings of all recently approved traffic engineering proposals in Delhi.

    ReplyDelete
  4. You must be knowing about it. Still, here's the link to this year's Urban Mobility India Conference: http://www.iutindia.org/urban2011/

    ReplyDelete
  5. Delhi UT site was interesting though I had some trouble accessing few pages

    ReplyDelete
  6. http://starananda.newsbullet.in/kolkata/59-more/11598-2011-10-24-13-58-15
    শুরু হচ্ছে এয়ারপোর্ট মেট্রোর কাজ ধ্রবজ্যোতি প্রামাণিক,স্টার আনন্দ
    Monday, 24 October 2011 19:25
    কলকাতা মেট্রোর ২৭তম জন্মদিনে সুখবর. এ বার কাজ শুরু হচ্ছে এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো প্রকল্পের. এই কাজের জন্য তিনটি ঠিকাদার সংস্থাকে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার বরাত দিয়েছে নির্মাণকারী সংস্থা রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড. নভেম্বরে কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে মেট্রো কর্তাদের আশা.
    ২০১০-২০১১ রেল বাজেটেই অন্য কয়েকটি প্রকল্পের সঙ্গেই এয়ারপোর্ট-নিউ গড়িয়া মেট্রো প্রকল্পের ঘোষণা করেন তত্কালীন রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়. গত বছর মার্চেই রেলবোর্ড প্রকল্পটির অনুমোদনও দিয়ে দেয়. প্রকল্পের খরচ ধরা হয় ৩৯৫২ কোটি টাকা. এর পরই রেলেরই সংস্থা 'রাইটস' সমীক্ষার কাজ শুরু করে. সমীক্ষার কাজ শেষ হওয়ার পরই চলতি বছর ৭ ফেব্রুয়ারি মমতা প্রকল্পের শিলান্যানস করেন. ঠিক হয়....
    • বর্তমান উত্তর-দক্ষিণ মেট্রো নিউ গড়িয়া স্টেশন থেকে শুরু হয়ে ইএম বাইপাস বরাবর কালিকাপুর, আনন্দপুর, রুবি, ভিআইপি বাজার, পরমা আইল্যান্ড, চিংড়িঘাটা হয়ে ডানদিকে বেঁকে নিকোপার্ক সেক্টর ফাইভ, টেকনোপলিস, নিউ টাউন হয়ে ভিআইপি রোডের ওপর হলদিরাম ছুঁয়ে মেট্রো পৌঁছবে দমদম বিমানবন্দরে.
    • ৩২ কিলোমিটার রেলপথে মোট ২৬টি স্টেশন তৈরি হবে.

    • পুরো রাস্তায় মেট্রো যাবে মাটির ওপর দিয়ে এলিভেটেড ট্র্যাকে.

    বিমানবন্দর স্টেশনটি নিয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতানৈক্য মিটতেই এ বার এই প্রকল্পের জন্য কাজের বরাত দিয়ে দিল রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড. ২২ অক্টোবর তিনটি ঠিকাদার সংস্থাকে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার বরাত দিয়ে দেওয়া হয়েছে.
    এই প্রকল্পের জন্য ২০১১-২০১২ আর্থিক বছরের বাজেটে মোট ১৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে রেল বোর্ড. আরভিএনএল এবং মেট্রো কর্তাদের আশা, নভেম্বর থেকেই কাজ শুরু করে দেবে ওই তিন ঠিকাদার সংস্থা. কাজ শুরুর তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প শেষ হয়ে যাবে বলেও তাঁদের আশা. ইতিমধ্যেই নোয়াপাড়া থেকে বিমানবন্দর হয়ে বারাসত মেট্রো প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে. সেক্টর ফাইভ থেকে হাওড়া ময়দান ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজও চলছে. সবকটি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়ে গেলে মেট্রোর যাত্রীরা বেশ কয়েকটি স্টেশন থেকে ট্রেন বদল করে অন্য রুটের মেট্রোয় চড়তে পারবেন. ট্রেন বদলের সুযোগ থাকবে যে স্টেশনগুলিতে, সেগুলি হল


    • কবি সুভাষ বা নিউ গড়িয়া স্টেশন- উত্তর-দক্ষিণ মেট্রো এবং নিউ গড়িয়া বিমানবন্দর মেট্রো.
    • বিমানবন্দর স্টেশন. নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রো এবং নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর মেট্রো.
    • সেক্টর ফাইভ স্টেশন. ইস্টওয়েস্ট মেট্রো এবং নিউ গড়িয়া বিমানবন্দর মেট্রো.

    ReplyDelete
  7. thanks, avick, for the input. i am already seeing rvnl people surveying alignments

    ReplyDelete
  8. http://starananda.newsbullet.in/kolkata/59/14155

    ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো: ভূগর্ভে কাজ শুরু
    ধ্রুবজ্যোতি প্রামাণিক,স্টার আনন্দ
    Tuesday, 06 December 2011 18:10

    অবশেষে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর মাটির তলার অংশের কাজ শুরু হতে চলেছে. এই কাজের জন্য জার্মানি থেকে আনা হয়েছে, অতিকায় টানেল বোরিং মেশিন. রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ঝামেলা নেই, এই মেশিন দিয়েই মাটির তলায় মেট্রোর টানেল তৈরি হবে. নতুন বছরের শুরুতেই এই টানেল বোরিং মেশিন মাটির নীচে নামানো হতে পারে.
    কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রক এবং রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে ২০০৯-এ শুরু হয় সেক্টর ফাইভ থেকে হাওড়া ময়দান, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজ. এই প্রকল্পে, সেক্টর ফাইভ থেকে সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত ৬টি স্টেশন হবে মাটির ওপরে. ট্রেনও চলবে মাটির ওপর দিয়ে. ফুলবাগান থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত বাকি ৬টি স্টেশন হবে মাটির নিচে. ট্রেনও চলবে মাটির নীচ দিয়ে. মাটির উপরের কাজ, অর্থাত্‍‍, পিলারের উপরে এলিভেটেড মেট্রো পথ নির্মাণের কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে. এবার শুরু হতে চলেছে সব থেকে জটিল, মাটির নিচের অংশের নির্মাণের কাজ. পুরো কাজটাই হবে অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে, টানেল বোরিং মেশিন দিয়ে.
    প্রথমে এই রকম বিরাট স্যাফট বা গর্ত তৈরি করে, তার মধ্যে দিয়ে মাটির অনেক গভীরে নামিয়ে দেওয়া হবে টানেল বোরিং মেশিন. এরপর, মেশিনটি মাটি কাটতে কাটতে সামনের দিকে এগোবে. পিছনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে, তৈরি হবে টানেল. টানেল তৈরির জন্য, আগে থেকেই, কংক্রিটের কাঠামো ঢালাই করা থাকবে. এই কাঠামো গুলিই একটার পর একটা জুড়ে দিয়ে তৈরি হবে টানেল. আর এই টানেল দিয়েই কলকাতা পেরিয়ে গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রো পৌঁছবে হাওড়া. অথচ, এই কাজের জন্য, মাটির উপরের ঘরবাড়ির কোনও ক্ষতি হবে না. যানবাহন চলাচলেও কোনও সমস্যা হবে না.
    ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার সংস্থা, সুভাষ সরোবরের কাছে এই কাজের জন্য স্যাফট বা গর্ত তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে. সেখানে এখন জোরকদমে কাজ করছেন কয়েক হাজার শ্রমিক ও ইঞ্জিনিয়র. জার্মানি থেকে আনা হয়েছে অত্যাধুনিক টানেল বোরিং মেশিন. সবকিছু ঠিকঠাক চললে, নতুন বছরের শুরুতেই টানেল বোরিং মেশিন মাটির নীচে কাজ শুরু করবে. তবে, ফুলবাগান, শিয়ালদা স্টেশন, এবং সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশনের কাছে স্যাফট বা গর্ত তৈরির জন্য এখনও প্রয়োজনীয় জমিই হাতে পায়নি ঠিকাদার সংস্থা. যদিও, কেএমআরসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুব্রত গুপ্তর দাবি, সমস্যা সমাধানে সবরকম চেষ্টা চলছে.

    ReplyDelete
  9. Newtown Metro Route (Airport to New Garia) published at HIDCO Website (Thanks a lot!):

    http://www.wbhidcoltd.com/image/KEY_PLAN_2.jpg

    ReplyDelete